এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৩

নখ দেখেই চিনে নিন ৬টি মারাত্মক রোগের লক্ষণ!

নখ দেখেই চিনে নিন ৬টি মারাত্মক রোগের লক্ষণ!PrintE-mail
 

আমরা অনেকেই হাত ও পায়ের নখের যত্নে অনেক সময় ব্যয় করে থাকি। মেনিকিউর, পলিশিং, ট্রিমিং আরও অনেক কিছু। আবার অনেকেই নখে নেইলপলিশ লাগানোর কাজে অনেকটা সময় ব্যয় করে থাকেন। ইদানিংকার ফ্যাশনে যোগ হয়েছে নেইল আর্ট। হাত পা পায়ের সৌন্দর্যে নখের যত্ন অবশ্যই দরকার। অনেকেই এতসব যত্নের মাঝে নিজের নখটাকে ভালো ভাবে দেখার সময় করে উঠতে পারি না। কিংবা দেখার প্রয়োজন বোধ করি না।
কিন্তু আপনি জানেন কি নখের বর্ণ, দাগ ও আকার-আকৃতি আমাদের দেহে ক্রমশ বাড়তে থাকা রোগের লক্ষণ বোঝায়? অনেকেই হয়তো এই ব্যাপারটির সাথে অবগত নন। কিন্তু আসলেই নখে দেহের রোগের লক্ষণগুলো ধরা পড়ে। আপনার সতর্ক দৃষ্টি নখের ভাষা বুঝে নিয়ে সহজেই এই সব রোগের চিকিৎসা উপযুক্ত সময়ে করাতে পারবেন। আসুন তবে জেনে নেই নখের ভাষায় কিছু রোগের লক্ষণ।

নখে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গর্ত

নখে খুব ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গর্ত অনেক সময়েই চোখে পড়ে না। কিন্তু আপনি যদি ভালো করে খেয়াল করেন তবে ধরা পড়বে আপনার নখের এই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গর্ত। যারা সব সময় নখে নেইলপলিশ ব্যবহার করে থাকেন তাদের চোখ এড়িয়ে যাবার সম্ভাবনাই বেশি। যদি খেয়াল না করে থাকেন তবে আজই খেয়াল করুন। কারণ নখের এই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গর্ত সরেইসিস, বিষণ্ণতা ও ত্বকের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি জনিত রোগের লক্ষণ। আপনার নখের এই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গর্ত চোখে পড়লে অতি দ্রুত ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিন।

ফ্যাকাসে নখ

নখের দিকে ভালো করে লক্ষ্য করুন। সাধারণত নখের রঙ গোলাপি হয় যখন আপনার দেহে পরিমিত পরিমাণ রক্ত থাকে। যদি আপনার নখ দেখতে ফ্যাকাসে ও প্রাণহীন লাগে তবে আপনি রক্তস্বল্পতা রোগে ভুগছেন। এছাড়াও ফ্যাকাসে নখ ডায়বেটিস ও লিভারের রোগের লক্ষণ। দেরি না করে ডাক্তারের শরণাপন্ন হন।

হলদেটে মোটা নখ

নখের রঙ যদি হলুদ বর্ণ ধারন করে এবং শক্ত মোটা হয়ে যায় তবে বুঝতে হবে আপনার নখ ছত্রাকের আক্রমণে পরেছে। দ্রুত চিকিৎসা না করলে নখের কাছের ত্বকে এই ছত্রাক আক্রমণ করতে পারে। ডাক্তারের পরামর্শ নিন। ঘরোয়া ভাবে ২ লিটার গরম পানিতে প্রতি লিটারে ১ চা চামচ লবন ও ১ চা চামচ বরিক পাউডার মিশিয়ে প্রতিদিন ২০ মিনিট পা ভিজিয়ে রাখুন। ছত্রাকের হাত থেকে রেহাই পাবেন।

নখে কালো দাগ

অনেক সময়েই নখে লম্বালম্বি হালকা কালো কালো ছোপ কিংবা দাগ দেখা যায়। কালো দাগ প্রথমে হালকা থাকে পরে গাঢ় হয়ে যায়। মাঝে মাঝে নখে দাগের রেখা উঁচু হয়ে যায়। সাধারনত হাত বা পায়ের বুড়ো আঙ্গুলে এই সমস্যা দেখা যায়। যদি আপনি আপনার নখে এইরকম দাগ লক্ষ্য করে থাকেন তবে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ডাক্তারের কাছে যান। কারণ এটি স্কিন ক্যান্সারের প্রথম লক্ষণ।

নখে সাদা সাদা ফুটি

নখে সাদা সাদা ফুটি আমরা অনেক সময়েই লক্ষ্য করি এবং কোনো ধরণের গুরুত্ব দেই না। অনেকে আবার এই সাদা ফুটিকে বিয়ের ফুল বলে ধারণা করে থাকেন, যা সম্পূর্ণ রূপে ভুল। নখের এই সাদা ফুটি কিডনি রোগের লক্ষণ। দেহে প্রোটিনের অভাব হলেও নখে সাদা ফুটি দেখা যায়। সুতরাং অবহেলা করবেন না। দ্রুত চিকিৎসা করান।

নখে নীলচে ছোপ

নখের নিচের কিনারায় ভালো করে লক্ষ্য করুন। কোন নীলচে ছোপ আছে কিনা পরীক্ষা করে দেখুন। যদি নীলচে ছোপ খুঁজে পান এর অর্থ আপনার দেহে পরিমিত পরিমাণ অক্সিজেন যাচ্ছে না। আপনি অক্সিজেন স্বল্পতায় ভুগছেন। অতি সত্বর চিকিৎসা না হলে আপনি ফুসফুসের ইনফেকশন সহ হৃৎপিণ্ডের নানান সমস্যায় পড়তে পারেন।

বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৩

ভালোবাসা ...............ব্রেকআপ............ অতপর ভালোবাসা এর পর.............

ভালোবাসা ...............ব্রেকআপ............ অতপর ভালোবাসা এর পর.............
২০০৫/৬ এর মাঝামাঝি সময় আমাদের সম্পর্কের শুরু, শুরুটা অনেক সুন্দর ছিল। এখন তার জন্য আমার উজ্জল জীবনটাও আজ অনউজ্জল আর ঘোলাটে তবুও ভালোবাসি তবে কেন যেন মনের মাঝে কত্তগুলো প্রশ্ন !!!!!!!!!!
কেন এমন হচ্ছে?
তাকে পাবার জন্য কি করিনাই? তবে কেন তাকে কাছে পাবার নিশ্চয়তাটা পেয়েও আগের মত আর স্বাদ নেই মনে ?
আমাদের ভালোবাসা আর সকলের মতই সুন্দর ছিল , কিন্তু কোন এক সময় তার কিছু কারন আমার কিছু কারনেই আমি তার থেকে দুরে সরতে থাকি , সরেও যায় । সে সরে নাই।
দেশ ছেড়ে চলেও যায় তার সাথে যেন পুনরায় সম্পর্ক তৈরি না , কারন আমদের সম্পর্ক সামাজিক ভাবে মেনে নেবার মত ছিল না।
আমি চলে আসার পর সে আমাকে প্রতিদিন ঘন্টার পর ঘন্টা ধরে ফোন দিত আমি কখনও রেসপন্স করতাম না। তবে
তাকে ছেড়ে আসলেও বার বার মনের ভেতর থেকে ভালোবাসা আগ্নেয়গীরির মত বের হয়ে আসতো তার জন্য। কোন একদিন আমার আত্বিয়রা তার বাড়িতে গিয়ে তাদের ভিসন ভাবে সামাজিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন করে , সে দিন ছিল তার SSC পরিক্ষা। আমাকে ফোন দিয়েছিল বলেছিল সেই সমস্যার কথা আমি ও তাকে অবহেলা করেছি।((((( এই কথাটা মনে পড়ে কান্না আসছে)))) বলেছি সম্পর্ক অনেকের ই হয় আবার তা শেষ ও হয়ে যায় তেমনি আমাদেরও হয়েছে। এর যা হবার ............. সে ফোনে চিতকার করে কান্না , আমারও কষ্ট হচ্ছিল তার পরেও বলেছিলাম এমন কথা গুলো। এর পর থেকে আমাদের মাঝে দুরত্ব বাড়তে থাকে।
প্রায় এক বছর আমি তার সাথে কথা বলতে চাই নাই খুভ একটা । এর পর আমিই মাঝে মাঝে ফোন দিতাম সে খুভ একটা কথা বলতে চাইত না । তবুও আমিই ফোন দিতাম । এর পর আবার আমাদের প্রায়ই কথা হত, তবে আগের মত না কেমন যেন লবন হীন তরকারির মত। সে আমাকে বলতো আমরা ভাল বন্ধু হয়ে থাকি, আমিই রাজি হয়েছিলাম । তাই ঘন ঘন কথা বলতাম , এক সময় আমিই আবার সম্পর্কে জরাতে চেয়েছি সে চাইনায় , এভাবেই চলতে থাকে তিন বছর , কখনও আমাদের মাঝে ভিষন ঝগড়া হত রাগারাগি করে ২/৪ মাস কথা হত না অনেক বারই । ১.৫ বছর আগে থেকে আমাদের সম্পর্ক সেই আগের অবস্থায় ফিরে আসে তবে ফোনে , তবে সে আমাকে বলত আমরা বিয়ে করব না ।
যাই হোক ৮/৯ মাস হল আমরা বিয়ে করব এমন অবস্থায় পৌছায় , তবে আমাদের সামনে অনেক বাধা , এই বাধা আমরা ডিঙাতে পারব কিনা আমরা জানতাম না , এক পর্যায়ে আমি তার পরিবারের সবার সাথে কথা বলি তারা সরাসরি না চাইলেও কোন ভাবে হলে কোন একসময় তারা যে মেনে নেবে তা বোঝা গেল। তবে বলেছিল সর্ম্পেকের বাধার কথা । তবে এই কথা আর আলোর মুখ দেখেনি । আমার আত্বিয়রা আবার তা জানতে পেরে তাদের বাড়িতে গিয়ে মারাত্বক ভাবে শাসিয়ে আসে , তাদের মেয়েকে কয়েক সপ্তাহের মাঝে অন্নত্র বিয়ে দিতে , তার পরিবার ও তাকে জানিয়ে দেয় আমাদের সম্পর্ক তারা কোন দিন ই মেনে নেবেনা । তাই সে উপায় না পেয়ে আমাকে সরাসরি বলে দেয় আমি যেন তাকে ভুলে যায় । এই ভাবে তিন টা মাস আমি কেদেছি , না খেয়ে থেকেছি , নিজের হাত কেটেছি , সারাদিন কেদে কেদে তাকে বোঝানোর চেষ্টা করেছি। সে বোঝেনা , তার একটায় কথা আমাকে সে আর বিয়ে করতে পারবে না। এর পর তিন টা মাস আমার এমন কান্না ভরা ভালোবাসা দেখে সেও আর সরে যেতে পারনাই ,
সে বিশ্বাস করতো না আমি দেশে ফিরে আসব , তাই সে আমাকে ততটা বিশ্বাস করতো না । শেষ মেস দেশে আসার জন্য তাকে বল্লাম যে আমি দেশে আসছি মাত্র ১০ দিনের মধ্যেই , তার জন্যই হঠাত করেই টিকিট কেটে দেশে গেলাম , আমাদের দেখা হল কয়েক বার , এর পর অনা কঙ্খিত ভাবে কোন এক জায়গাতে দেখা করতে গিয়ে আমাদের এলাকার বন্ধুরা আমাদের দেখে ফেলে , তারা তাকে ধরে জিগ্গেস করে তোরা নাকি বিয়ে করেছিস , সে রাগের মাথায় বলে ফেলে হ্যা আমরা ৫ বছর আগেই বিয়ে করেছি। এর পর েথকে আমাদের মাঝে আবার সমস্যা তৈরি হয়, আমাদের মাঝে সবাই শত্রু হয়ে দাড়াই , এলাকাতে এই কথা ছরিয়ে পরলে তার পরিবার থেকে আমাকে তাকে বিয়ে করার জন্য বলে , আমি একা সাহস পাইনি , বলি যে আমাকে ১/২ বছর সময় দেয়া হোক , তারা রাজি হয়না। এক পর্যায়ে তার সাথে আমার সকল যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। তাকে অন্য কোথাও বিয়ে দিতে চাই , আমি তার কাছে অনুরোধ করি এমন টা যেন সে না করে , সে করে নাই , সে সবার মতের বিরুদ্ধে থেকে আমার কথাটাই রেখেছে ।

........ আমি চলে এসেছি তবে কেন আবার তার সাথে মাঝে মাঝে খারাপ আচরন করি???? কপি পেষ্ট

যে কাজ কখনোই করবেন না প্রেমিকা বা সঙ্গিনীর সাথে

যে কাজ কখনোই করবেন না প্রেমিকা বা সঙ্গিনীর সাথে


দুজন মানুষের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে উঠতে হলে বিশ্বস্ততার পাশাপাশি প্রয়োজন সমঝোতার। এর সাথে দরকার একে অপরের জন্য সম্মানবোধ। কিন্তু আমরা মাঝে মাঝে এসব কথা ভুলে যাই। তাই নিজের অজান্তেই কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়াই ভালোবাসার মানুষটির। ভুল করে তাঁকে বলে ফেলি কটু কথা, অসম্মান করে বসি তাঁকে, মনোকষ্টের কারণ হয়ে যাই তাঁর। কখনো কখনো রেগে গিয়ে বা না বুঝে আমরা এমন অনেক কথা বলি, যা হয়তো বলতে চাই না। কিন্তু এই না বলতে চাওয়া কথাটাই হয়তো অনেকখানি দুঃখ দিয়ে ফেলে প্রিয় মানুষটিকে।আপনি আপনার প্রেমিকা বা স্ত্রীকে হয়তো অনেক ভালোবাসেন। কিন্তু মাঝে মাঝে কি তাঁর মনোকষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়ান না? আপনার সামান্য একটা কটু কথা বা ভুল আচরণ তাঁকে হয়তো অনেকখানি কষ্ট দিয়ে ফেলে। তাই সম্পর্কের ক্ষেত্রে হতে হবে আরো যত্নশীল। বলা যাবে না এমন কোনো কথা বা করা যাবে না এমন কোনো কাজ যাতে আপনার সঙ্গিনী আপনার উপর আস্থা হারিয়ে ফেলে।
চেহারা নিয়ে নেতিবাচক কথা বলবেন না :

সৃষ্টিকর্তা একেকজন মানুষকে একেকভাবে সৃষ্টি করেছেন। একেকজনের চেহারা একেক রকম। কোনো মানুষই তার নিজের চেহারা নিয়ে সন্তুষ্ট নয়। তাই আপনার সঙ্গিনী যদি নিজেও তাঁর চেহারা নিয়ে নেতিবাচক কোনো কথা বলেন, তাহলে তাতে ভুলেও সায় দেবেন না। অন্তত এ ব্যাপারে আপনার সায় তাঁকে খুশি না করে করবে দুঃখিত। আর যদি তাঁর চেহারা বা চেহারার কোনো অংশ আপনার ভালো না লাগে, তাহলে সেটা তাঁকে ঘুণাক্ষরেও জানতে দেবেন না! আপনি তাঁকে ভালোবেসেছেন, সব দেখেশুনেই ভালোবেসেছেন। সম্পর্ক করার পর এসব নিয়ে খোটা দেয়া রীতিমত মানসিক নির্যাতন।
পোশাক বা সাজগোজ নিয়ে খোটা দেবেন না :

পৃথিবীর সব মানুষ যেমন একরকম নয়, তেমনি সবার রুচিবোধও এক নয়। আপনার সঙ্গিনীর পোশাক-আশাক বা সাজগোজ নিয়ে যদি আপনার কোনো আপত্তি থাকে তাহলে তাঁকে জানান,তবে অবশ্যই সরাসরি নয়। একটু ঘুরিয়ে, বুঝিয়ে বলুন। জোর করবেন না বা খোটা দিয়ে কিছু বলবেন না, এতে হিতে বিপরীত হতে পারে। তাঁকে বুঝিয়ে বললে অবশ্যই তিনি আপনার কথা শুনবেন।
পরিবার নিয়ে কটু কথা বলবেন না :

আপনার কাছে যেমন আপনার পরিবারের লোকজন, আত্মীয়-স্বজন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি আপনার সঙ্গিনীর কাছেও তাঁর পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন গুরুত্বপূর্ণ। তাই তাঁর আপনজনদের ব্যাপারে কখনোই কোনো কটু কথা বলবেন। এমন কিছু বলবেন যাতে তাঁদের অসম্মান করা হয়। এতে কিন্তু আপনার সঙ্গিনীকেই অসম্মান করা হয়। আর যদি সম্পর্কে এই অমর্যাদার ব্যাপারটি চলে আসে, তাহলে কিন্তু ক্ষতি আপনারই। আপনার সঙ্গিনী আপনার প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলতে পারে।
অহেতুক সন্দেহ করবেন না :

সন্দেহ সম্পর্কে ফাটল ধরায়। আর সন্দেহের কারণটা যদি হয় ভিত্তিহীন, তাহলে সম্পর্কে তিক্ততা সৃষ্টি হতে বাধ্য। আপনার সঙ্গিনীর ছেলে বন্ধু থাকতেই পারে। ছেলে বন্ধু মানেই যে অন্য ধরনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক, তা কিন্তু নয়! তাই সঙ্গিনীকে সন্দেহ করার আগে এবং এটা নিয়ে তাঁর সাথে কথা বলার আগে ব্যাপারটির সত্যতা যাচাই করে নিন।
তুলনা করবেন না :

একেকজন মানুষের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য থাকে। তাই একজনের সাথে আরেকজনের তুলনা করা একেবারেই উচিত নয়। বিশেষ করে মেয়েরা তাঁর সাথে অন্য কারো তুলনা করা একদমই পছন্দ করেন না। তাই আপনার সঙ্গিনীকে অন্য কারো সাথে কখনোই তুলনা করবেন না। এতে যেমন তিনি রেগে যেতে পারেন, তেমনি এটা তাঁর মনোকষ্টের কারণও হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই এই তুলনা করার বিষয়টি একেবারেই এড়িয়ে চলুন।

সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০১৩

যারা নারীদের সঙ্গে সম্পর্কে জড়াতে চাইছেন কিংবা জীবনসঙ্গী খুঁজছেন, সে সব পুরুষদের বলছি। জীবনসঙ্গী বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক না হলে সারা জীবন এর মূল্য দিতে হতে পারে। ‘টাইমস অব ইন্ডিয়া’র এক প্রতিবেদন এমন পাঁচ ধরনের নারীর কথা বলা হয়েছে, যাদের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ানোটা পুরষদের জন্য বিপদজনক। এমন নারীদের এড়িয়ে চলারও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে ওই প্রতিবেদনে।

সাবেক প্রেমিকাআগে একজনের সঙ্গে আপনার সম্পর্ক ছিল। সেটা ভেঙে যাওয়ার পর নতুন একজনের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছেন। এ অবস্থায় ভুলও আগের প্রেমিকার সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে যাবেন না। অতীত ভুলে শুধু বর্তমান সঙ্গিনীকে নিয়েই থাকুন।
ধরুন, নিভৃত কোনো জায়গায় একাকি বসে আছেন। পুরোনো প্রেমিকার সঙ্গে বিশেষ মুহূর্তগুলো বার বার মনে হচ্ছে। তাঁর সঙ্গে কী কারণে, কার ভুলের কারণে সম্পর্কের ইতি ঘটল, এসব কথা মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। ভাবছেন, তাঁর সঙ্গে একটু কথা বলে মনটা হালকা করবেন কি না! সাবধান। কোনোভাবেই এমনটা করতে যাবেন না। এতে মারাত্মক গোলযোগ বেঁধে যেতে পারে, হারাতে হতে পারে বর্তমান সঙ্গিনীকেও।
সবচেয়ে কাছের বন্ধুর বোন
সবচেয়ে কাছের বন্ধুটির বোনকে আপনার ভালো লেগে গেল। এ অবস্থায় নিজেকে সংযত করুন। এত দিনের ঘনিষ্ঠ বন্ধুটির সঙ্গে সম্পর্কটা এক মুহূর্তে শেষ হয়ে যেতে পারে। বন্ধুদের সম্পর্কটা নিমিষে পরিণত হতে পারে শত্রুতায়।
যাদের সঙ্গে সম্পর্কেঝুঁকিআছে
যে ধরনের মেয়েদের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ালে আপনার বিপদে পড়ার আশঙ্কা থাকবে, তাদের কাছ থেকে দূরে থাকবেন। সম্পর্কে জড়িয়ে দুশ্চিন্তায় ভোগার চেয়ে নিরাপদ থাকাটাই গুরুত্বপূর্ণ। প্রলোভনকে কখনোই প্রশ্রয় দেবেন না।
পকেট কাটাই লক্ষ্য যাদের
এমন মেয়েদের কাছ থেকে দূরে থাকবেন, যারা প্রচণ্ড অর্থলোভী। যাদের সঙ্গে সম্পর্ক জড়ালে ফতুর হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকবে। এ ধরনের মেয়েরা নানা বাহানায় আপনার কাছ থেকে অর্থ খসানোর চেষ্টা করবে। তার বন্ধুদের সঙ্গে দল বেঁধে কোথাও ঘুরতে যেতে চাইবে। বিভিন্ন উপলক্ষে দামি উপহার চাইবে। অফিসে আপনার ব্যস্ততার কোনো মূল্য তার কাছে নেই। ‘তোমাকে নিয়ে ভালো থাকার জন্যই তো এত কষ্ট করছি’—আপনার এমন কথাও তার কাছে অর্থহীন। সাবধান, এমন ‘গুণ’সম্পন্ন মেয়েরা স্বার্থসিদ্ধি হলেই আপনার কাছ থেকে সটকে পড়বে।
বন্ধুর সাবেক প্রেমিকা
বন্ধুত্বের সম্পর্কটাকে মর্যাদা দিন। আপনার কাছের বন্ধুর সাবেক প্রেমিকার সঙ্গে কোনোভাবেই সম্পর্কে জড়াবেন না। এ ধরনের সম্পর্কে জড়ালে সব বন্ধুদের কাছেই আপনি হাস্যরসের পাত্র হবেন। এর পরও যদি বন্ধুর সাবেক প্রেমিকার সঙ্গে সম্পর্ক গড়েই ফেলেন, সেটা কতটুকু মধুর হবে তা নিয়ে আশঙ্কা থেকেই যায়।

রবিবার, ১ ডিসেম্বর, ২০১৩


নারীরা কর্মক্ষেত্র বা অন্যান্য কাজে প্রতিনিয়ত যখন ঘরের বাইরে কাটান, তখন পিরিয়ডকালীন সময়গুলোতে তাদের প্রধান সঙ্গী হয়ে ওঠে স্যানিটারি ন্যাপকিন। কিন্তু এই স্যানিটারি ন্যাপকিনই হতে পারে মৃত্যুর কারণও!
বিশ্বব্যাপী ৭৫% নারীই পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে যৌনাঙ্গে চুলকানি, র‍্যাশ ও ব্যথা বোধ করেন আর অধিকাংশই হয়ে থাকে স্যানিটারি ন্যাপকিনের কারণে। কেননা এগুলোতে বাতাস চলাচলের বা জীবানুমুক্ত করার উপায় থাকে না বলে এটি স্বাস্থ্যের জন্যে ভয়াবহ ঝুকিপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে। এ থেকে হতে পারে মূত্রথলি বা জরায়ূর ক্যান্সারও!

আসুন জেনে নেয়া যাক বিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ হতে স্যানিটারি ন্যাপকিনের স্বাস্থ্যঝুঁকিঃ

    ১) এই ন্যাপকিন তৈরিতে ব্যবহার করা হয় dioxin নামক কেমিকেল, US Environmental Protection Agency এর গবেষণা মতে যা সরাসরি ক্যান্সারের জন্যে দায়ী এবং জরায়ুর নানা ধরনের সংক্রমণের জন্যেও।

    ২) এছাড়াও ১৯৯৬ সালের এক গবেষণায় দেখা যায়, এই ডায়োক্সিন সন্তাণ ধারণ ক্ষমতা ও জরায়ুর নানা ধরনের রোগের পেছনেও দায়ী। ছোট মাছ বা প্রানীকে সরাসরি ৩৮ পিকিউডি ডায়োক্সিন প্রয়োগ করলেই সেটি মারা যাবে। কিন্তু প্রতিটি স্যানিটারি ন্যাপকিনে ডায়োক্সিন থাকে ৪০০ পিপিটি।

    ৩) এতে জীবানুনাশক নেই, তাই এটি সহজেই হাতের ছোঁয়া বা প্রস্তুতকালীন সময়ে ব্যাক্টেরিয়া আক্রান্ত হতে পারে। ১৮৭ সালের একটি গবেষণায় একটি প্যাডেই ১১০০ জীবানু পাওয়া দিয়েছিল। যা আন্তর্জাতিক সুরক্ষা মানের চেয়ে ১০ গুণ বেশি।

    ৪) দীর্ঘ সময় ধরে সুরক্ষা দেয় যে ন্যাপকিন গুলো, সেগুলো রক্তকে জেলে পরিণত করে ফেলে। কিন্তু ৫ ঘন্টা পরেই সেখানে ফাঙ্গাস জন্মাতে শুরু করে। আর ত্বকের সংস্পর্শে এসে নানা ধরনের জরায়ুর সংক্রমণ, লাল র‍্যাশ সহ চুলকানী হতে পারে।

    ৫) প্যাডের নিচে থাকা প্লাস্টিকের কারণে রক্ত যেমন বাইরে বের হতে পারে না, তেমনি বাতাস চলাচলেও বাধা পড়ে। ফলে স্যাঁতসেঁতে অবস্থায় সহজেই ব্যাক্টেরিয়া জন্ম নেয় ও এ থেকে সংক্রমণ হতে পারে।

    ৬) প্রস্তুত প্রক্রিয়ার বিভিন্ন সময়ে নানা কেমিক্যাল ওয়াশের প্রয়োজন হয়। এর ফলে কিছু কেমিকেল রয়েই যায়। যা ত্বকের সংস্পর্শে এলে ত্বকের ক্ষতি হতে পারে।

অবশ্যই করনীয়ঃ

যে কোম্পানীর ন্যাপকিনই ব্যবহার করুণ না কেন, চেষ্টা করুন, তা দীর্ঘ সময় ব্যবহার না করার। তুলোর তৈরি ন্যাপকিন বেছে নিন ও ৫ ঘন্টা পর পর বদলে নিন। সুস্থ থাকুন, সুরক্ষিত থাকুন। সূত্র : ইন্টারনেট

শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর, ২০১৩

Dear friends and brothers/sister plz help me to get data for my final year project ( Travel and tourism management). This questionnaire form and data will help help me to get very important data analysis and goods marks from my teacher.

https://docs.google.com/forms/d/1sREx86evejutEBAFZ1VBmClIgs_PmdIKO82YW4fO6zg/viewform

শুক্রবার, ১৯ জুলাই, ২০১৩

একটা চাদ উঠেছিল
আমার আকাশে
গভির রাতে উকি দিত
আমার জানালার গ্রিলে
মন ভরে দেখি
চাদ যেন আগের
থেকেও আলো বেশী ছড়ায়
হাত বাড়িয়ে ধরতে উচ্ছে করে
পারিনা , দুরে সরে যায়
তবুও আমার সমস্ত শরিরে
অবাধে বিচরন করে
আমাকে আলোকিত করে রাখে
তোমার আলোতেই
আলোকিত করে রেখ
এমনি ভাবে সারা টা জীবন ।

রবিবার, ২৩ জুন, ২০১৩

আজ পৃথিবীর কাছাকাছি আসছে চাঁদ
===================
আজ রোববার চাঁদকে দেখা যাবে পৃথিবীর খুব কাছে। চাঁদ পৃথিবী থেকে তিন লাখ ৫৬ হাজার ৯৯১ কিলোমিটার বা দুই লাখ ২১ হাজার ৮২৪ মাইল দূরত্বে অবস্থান করবে। পৃথিবী থেকে চাঁদের গড় দূরত্ব তিন লাখ ৮৪ হাজার ৪০২ কিলোমিটার। 
এসময় পৃথিবী থেকে চাঁদকে স্বাভাবিকের চেয়ে প্রায় ৪০% বেশি বড় এবং ৩০% বেশি উজ্জল দেখায়।
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বলছেন, ২০১৪ মালের আগস্টের আগে চাঁদকে পৃথিবীর এত কাছাকাছি আর দেখা যাবে না। উপবৃত্তাকার কপথে পৃথিবী থেকে চাঁদের এ নিকটতম অবস্থানকে অনুভূ বা পেরিজি বলা হয়।
এত কাছাকাছি হওয়ার দরুন চাঁদকে অন্যান্য সময়ের চেয়ে ১৪ শতাংশ বেশি বড় দেখা যাবে। চাঁদের এ অবস্থাকে অনেকেই ‘সুপার মুন’ বা ‘অতিকায় চন্দ্র’ বলে আখ্যায়িত করে থাকেন। সুপার মুন দেখা যাওয়ার সাথে নিকট অতীতে কিছু বহুল আলোচিত ঘটনা বিশ্বে ঘটেছে। এসব ঘটনা ছিল ধ্বংসাত্মক। যেমন সুনামি, বড় ভূমিকম্প এ সময়ের আগে অথবা পরে ঘটেছে বলে অনেকে এসব ঘটনার সাথে সুপার মুনের একটা যোগসূত্র খুঁজতে চান। তবে বিজ্ঞানীরা এসব ঘটনাকে কেবল কাকতালীয় বলে আখ্যায়িত করেছেন।
ঢাকার বিজ্ঞান সংগঠন অনুসন্ধিৎসু চক্র গতকাল শনিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, আজ অনুভূ সময়ের কাছাকাছি সূর্য, পৃথিবী ও চাঁদ প্রায় একটি সরল রেখায় অবস্থান করবে। ঠিক এ সময়েই পূর্ণিমা সংঘটিত হবে। অনুভূ ও পূর্ণিমা প্রায় একই সময়ে সংঘটিত হচ্ছে বলে চাঁদকে গড় দৃশ্যমানের চেয়ে কিছুটা উজ্জ্বলও দেখাবে।
সুপার মুনের কারণে আবহাওয়ার কিছু পরিবর্তনও হতে পারে বলে অনেকে মনে করছেন। যেমন চাঁদটি খুব কাছাকাছি আসার সময় সাগরে জোয়ারের হেরফের হতে পারে। এ ঘটনায় পৃথিবীর ওপর উল্লেখযোগ্য কোনো প্রভাব না পড়লেও স্বাভাবিকের তুলনায় জোয়ারের মাত্রা বেশি হতে পারে।


বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন, ২০১৩

চলে গেছে

দুরে চলে যাবে বলেই
সে এসছিল উল্কা হয়ে
আমার জীবনে
চলে গেছে
অনেক দুরে
নীশিথের অন্ধকারে
হয়ত বা কতগুলো
আলোক বর্ষ দুরে
কতগুলো সপ্নময় রাত
তুমি ছাড়া কেটে গেল
একটাবারও জানতে চাইলেনা
আমার সপ্নময় রাত গুলো কার জন্য
না জেনেই চলে গেলে
একবারও ফিরে তাকালে না
ভাবলেনা তোমাকে ছাড়া
আমি কতটা একা হয়ে যাব
তোমার জগতে তোমার আলো
নিয়ে ভালোই আছ হয়ত
অন্ধকারের জীবন আমার
তাই অন্ধকারেই রয়ে গেল।

আমার বনলতা সেন

তুমি নেই বলে
আরিফ

একটি রাত আমার
তুমি নেই বলে
একা হয়ে গেছে
চাদের আলোও আজকাল
তেমনি করে দেখা হয়না

তুমি নেই বলে
আর ছাদের হাওয়া গুলো
এই পথে আসে না
শিউলি ফুলের সুবাসও
আর আগের মত নেই
দিন গুলো থেমে আছে
নাকি আগের মতই চলে যাচ্ছে
তাও আজকাল আর বুঝি না
তুমি নেই বলে
আর বাগানে ফুল ফোটেনা
মৌ মাছি গুলোও
আর মধু নিতে আসে না,
তুমি নেই বলে
কথায় কথায় কবিতা লিখি না
তুমি নেই বলে
আর সকাল দেখিনা
কোকিলেরা চিতকার দিয়ে ডাকে
তুমি নেই বলে
কান পেতে শুনি না
একটি রাত আমার
তুমি নেই বলে
সপ্ন দেখিনা ।

সোমবার, ১০ জুন, ২০১৩

দুরে চলে যাবে বলেই
সে এসছিল উল্কা হয়ে
আমার জীবনে
চলে গেছে
অনেক দুরে
নীশিথের অন্ধকারে
হয়ত বা কতগুলো
আলোক বর্ষ দুরে
কতগুলো সপ্নময় রাত
তুমি ছাড়া কেটে গেল
একটাবারও জানতে চাইলেনা
আমার সপ্নময় রাত গুলো কার জন্য
না জেনেই চলে গেলে
একবারও ফিরে তাকালে না
ভাবলেনা তোমাকে ছাড়া
আমি কতটা একা হয়ে যাব
তোমার জগতে তোমার আলো
নিয়ে ভালোই আছ হয়ত
অন্ধকারের জীবন আমার
তাই অন্ধকারেই রয়ে গেল।

শনিবার, ১১ মে, ২০১৩


জোকস
পড়ে হাসতে হাসতে ....

এক লোক একটা রোবট
কিনল।রোবটটার কাজ

পরিবারে যে মিথ্যা বল
মারা!
বাড়ির ছেলে যখন
অনেক
রাতে বাড়ি ফিরল তখন
তার বাবার প্রশ্ন
"এতরাত কোথায়
ছিলি?"
-প্রাইভেট
পড়ে আসলাম।
এসময়
রোবটটি এসে তাকে ঠা
করে একটা থাপ্পড়
দিল...
এবার
সে বলল :"বন্ধুদের
সাথে আড্ডা দিলাম"
এবারো রোবটটি তাকে
করে চড় লাগিয়ে দিল!
এবার
সে বলল :"সিনেমা দেখত
আবারো সে রোবটের
চড় খেলো।
এবার সে সত্য
বলল :"আমি পর্ন
মুভি দেখতেগিয়েছিলাম"
-
-
-
এটা শুনে বাবা বলল :"ক
তোর সমান
থাকতে আমি কখনোই
পর্ন মুভি দেখিনাই।"
এবার
রোবটটি বাবাকে ঠাটি
বসিয়ে দিলো।
এবার ছেলেটির মা তার
বাবাকে বলল :
"আরে বাদ দাও তো!
তোমারই তো ছেলে।"
এবার
রোবটটি ছেলেটির
মা কেও ঠাস করে চড়
বসিয়ে দিল!

যারা যারা বুঝতে পেরে
লাইক দিন

ভালোই তো ছিলাম
কেন কিছু পুরনো কষ্ট কে
মনে করিয়ে দিলে ?
ভুলে গেছি বলব না তবুও নিজের
পৃথিবী নিয়ে ভালোই তো আছি ,
কেন আবার দূর থেকে সাড়া দিচ্ছ ,
তবে কি আবার নতুন করে
মনটা কে ভাঙ্গতে চাও ?
আবার একটা নতুন কষ্ট দিতে চাও ?
তোমার দেয়া পুরনো
কষ্ট টাই এখনও আমাকে কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে
আবার নতুন করে কষ্ট দিলে
আমি রাখাব কোথায় বল ?
তাই তুমি ফিরে এসো না তোমাকে আর নতুন
করে বিশ্বাস করতে পারব না আমি ।
পারব না মন থেকে বলতে ভালোবাসি
তোমায় ।
এই ভালোবাসি নামক এক কাব্য তো
সেই কবেই আমাকে চূর্ণ বিচূর্ণ করে দিয়েছে
যা তোমারই রচিত ,
আবেগি কান্না আর মিথ্যা ভালোবাসার
অভিনয়ের কাছে নিজের স্বপ্ন গুলো তো সেই
কবে বিক্রি করে দিয়েছি আমি
তাই আর নতুন কোন স্বপ্নে নিজেকে ভাসাবো না
নতুন করে বলবো না ভালোবাসি তোমায়
ভালোই তো ছিলাম
কেন কিছু পুরনো কষ্ট কে
মনে করিয়ে দিলে ?
ভুলে গেছি বলব না তবুও নিজের
পৃথিবী নিয়ে ভালোই তো আছি ,
কেন আবার দূর থেকে সাড়া দিচ্ছ ,
তবে কি আবার নতুন করে
মনটা কে ভাঙ্গতে চাও ?
আবার একটা নতুন কষ্ট দিতে চাও ?
তোমার দেয়া পুরনো
কষ্ট টাই এখনও আমাকে কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে
আবার নতুন করে কষ্ট দিলে
আমি রাখাব কোথায় বল ?
তাই তুমি ফিরে এসো না তোমাকে আর নতুন
করে বিশ্বাস করতে পারব না আমি ।
পারব না মন থেকে বলতে ভালোবাসি
তোমায় ।।__________

এই ভালোবাসি নামক এক কাব্য তো
সেই কবেই আমাকে চূর্ণ বিচূর্ণ করে দিয়েছে
যা তোমারই রচিত ,
আবেগি কান্না আর মিথ্যা ভালোবাসার
অভিনয়ের কাছে নিজের স্বপ্ন গুলো তো সেই
কবে বিক্রি করে দিয়েছি আমি
তাই আর নতুন কোন স্বপ্নে নিজেকে ভাসাবো না
নতুন করে বলবো না ভালোবাসি তোমায় __________

শুক্রবার, ১০ মে, ২০১৩

ধসে পড়ার ১৭ দিন পর রানা প্লাজার ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার রেশমা।

ধসে পড়ার ১৭ দিন পর রানা প্লাজার ধ্বংসস্তূপ থেকে রেশমা নামের নারী শ্রমিককে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। তাকে নেওয়া হয়েছে সাভার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে।

শুক্রবার ৪টার ২৫ মিনিটে তাকে উদ্ধার করা হয়। এর আগে সোয়া ৩টার দিকে ভবনটির বেসমেন্টে জীবিত সন্ধান পাওয়া যায়।

রেশমা বর্তমানে মোটামুটি সুস্থ আছেন। তাকে উদ্ধারের আগেই পর্যাপ্ত পানি ও খাবার দেওয়া হয়েছিল।

উদ্ধারের পর সেনাবাহিনীর একটি অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে সাভার সিএমএইচ এ নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে বর্তমানে রেশমা তার মায়ের সান্নিধ্যে রয়েছেন।

সাভারে ৪০৮ ঘন্টা পরেও বেচে আছে রেশমা ।


আল্লাহ্ তুমি সর্বশক্তিমান । আল্লাহ তুমি রেশমা কে বাচিয়ে রাখ । ৪০৮ ঘন্টা পরেও সাভারের দুর্ঘটানয় জীবিত  আছেন রেশমা নামে একজন মেয়ে। আমরা তার দির্ঘায়ু কামনা করি।
সবাই কে শেয়ার করুন


আল্লাহ্ তুমি সর্বশক্তিমান । আল্লাহ তুমি রেশমা কে বাচিয়ে রাখ । ৪০৮ ঘন্টা পরেও সাভারের দুর্ঘটানয় জীবিত আছেন রেশমা নামে একজন মেয়ে। আমরা তার দির্ঘায়ু কামনা করি।
সবাই কে শেয়ার করুনআল্লাহ্ তুমি সর্বশক্তিমান । আল্লাহ তুমি রেশমা কে বাচিয়ে রাখ । ৪০৮ ঘন্টা পরেও সাভারের দুর্ঘটানয় জীবিত আছেন রেশমা নামে একজন মেয়ে। আমরা তার দির্ঘায়ু কামনা করি।
সবাই কে শেয়ার করুন

বুধবার, ৮ মে, ২০১৩


বাবুনগরী কাঁদছেন, দুষছেন জামায়াতকে
(প্রথম আলো)
...............................................
বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮-দলীয় জোটের শরিকেরা হেফাজতের রোববারের সমাবেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল বলে জিজ্ঞাসাবাদে গোয়েন্দা পুলিশকে (ডিবি) জানিয়েছেন হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব জুনায়েদ বাবুনগরী। জিজ্ঞাসাবাদে পল্টন-বায়তুল মোকাররম এলাকায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের জন্য তিনি দায়ী করেছেন জামায়াত-শিবিরকে।

আজ বুধবার ঢাকা মহানগর ডিবির যুগ্ম কমিশনার মনিরুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। ঢাকা মহানগর পুলিশের মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

ঢাকা অবরোধ কর্মসূচির নামে গত রোববার মতিঝিল ও পল্টন এলাকায় হেফাজতের নেতা-কর্মীরা ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালান। পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ ও মতিঝিল থেকে তাঁদের হটাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানে নিহত হন ২২ জন। এসব ঘটনায় দায়ের হওয়া ১৬টি মামলার নয়টির প্রধান আসামি হাটহাজারী মাদ্রাসার শিক্ষক বাবুনগরী। তাঁকে আরও দুটি মামলায় দুই নম্বর আসামি করা হয়েছে।

জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়ে জানতে চাইলে পুলিশ কর্মকর্তা মনিরুল বলেন, জিজ্ঞাসাবাদের সময় বাবুনগরী প্রচুর কাঁদছেন। তিনি বলেছেন, সমাবেশের কোনো নিয়ন্ত্রণই তাঁদের হাতে ছিল না। নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিলেন হেফাজতের অন্তর্গত ১৮-দলীয় জোটের শরিক দলগুলোর নেতারা। তিনি বলেছেন, যা কিছুই করা হয়েছে, তা বিএনপি- জামায়াতের চাপে পড়ে করা হয়েছিল।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮-দলীয় জোটের অন্তর্গত অন্তত চারটি দল হেফাজতে ইসলামের সদস্য। এগুলো হলো ইসলামী ঐক্যজোট, নেজামে ইসলামী পার্টি, খেলাফত মজলিস ও জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম। ১৮-দলীয় জোটের পক্ষে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াও হেফাজতের ঢাকা অবরোধ কর্মসূচিকে আনুষ্ঠানিকভাবে সমর্থন জানান। একই সঙ্গে তিনি ঢাকাবাসীকে অনুরোধ করেন হেফাজতকে সাহায্য করার জন্য।

মনিরুল বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে বাবুনগরী দাবি করেছেন, পল্টন ও বায়তুল মোকাররম এলাকায় যাঁরা দিনভর পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়েছেন, তাঁরা হেফাজতের কর্মী নন। এর জন্য তিনি জামায়াত-শিবিরকে দায়ী করেছেন।

গোয়েন্দারা জানিয়েছেন, জিজ্ঞাসাবাদে বাবুনগরী আরও বলেছেন, তাঁদের মতিঝিলে অবস্থানের কোনো পরিকল্পনা ছিল না। তবে নিয়ন্ত্রণ ১৮-দলীয় জোটের সমর্থকদের হাতে চলে যাওয়ায় তাঁদের কিছু করার ছিল না। হেফাজতের আমির শাহ আহমদ শফীকেও ভুল বোঝানো হয়। তাঁরা এর আগে ৬ এপ্রিলের মতো সমাবেশ শেষ করে চলে যেতে চেয়েছিলেন।
হেফাজত ক্ষমতায় এলে বাবুনগরী প্রধানমন্ত্রী হবেন, এমন গুজবের বিষয়ে জানতে চাইলে বাবুনগরী গোয়েন্দাদের বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী তো দূরের কথা, আমি কোনো দিন মন্ত্রী হওয়ার স্বপ্নই দেখিনি।’
বাবুনগরীর কাছে হেফাজতের পরিকল্পনা, অর্থের জোগানদাতাসহ বিভিন্ন তথ্য জানতে চাওয়া হচ্ছে। তবে তিনি কাঁদছেন প্রচুর।

মঙ্গলবার, ৭ মে, ২০১৩

বিএনপি জামাতের সব সরযন্ত্র ফাস করে দিল হেফাজতের বাবুনগিরি। একটু সময় নিয়ে পড়ে দেখুন

শেয়ার করুন সবাই কে জানান। ধন্যবাদ

http://cnews24.com/?p=7235&fb_action_ids=10151917244214937%2C10151917119549937&fb_action_types=og.likes&fb_source=other_multiline&action_object_map=%7B%2210151917244214937%22%3A291688837631958%2C%2210151917119549937%22%3A452076118213558%7D&action_type_map=%7B%2210151917244214937%22%3A%22og.likes%22%2C%2210151917119549937%22%3A%22og.likes%22%7D&action_ref_map=%5B%5D
why the world silent now ? when Christian  fire Quran then the word muslim being crazy  but Jamat islam , Hefajot  fire Quran no body protest , why ?
Quran fire in bangladesh Jamat islam and Hefajot islam 





ডেইলি ইত্তেফাকের এক সাংবাদিক এই ছবিটি তুলেছেন। ছবিটি শেয়ার করার পরে তার কাছ থেকে জানা গেছে এই মাদ্রাসায় পড়ুয়া ছেলেটি ভয় পেয়ে পুলিশ ভাইটার পিছনে এভাবে আঁকড়ে ধরে ছিলো। সাংবাদিক অবাক হয়ে দেখেছেন যে পুলিশ হুই হুই দৌড়া দৌড়া বলে তাড়িয়ে দিচ্ছিলো, কিন্তু প্রায় মিনিট খানেক সময় এই ১৪/১৫ বছরের ছেলেটিকে তার পিছনের আশ্রয় থেকে তাড়িয়ে বা সরিয়ে দেয়নি। এটাই তো মানবতা,
এই ছবিটি দেখলে কার না মায়া জন্মাবে?
এখনো আমাদের মাঝে মানবতা আছে বলেই আল্লাহ আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন।এই ছবিটি দেখে কি বুঝা যায় যে হেফাজতের এই ছোট্ট কর্মীটির চেহারায় কত বড় আতঙ্কের ছাপ ? হ্যা,সত্যিই তাই।আর এখানেই সে আমাদের পুলিশ ভাইটিকে অবলম্বন হিসেবে পেয়েছে।আর আমাদের পুলিশ ভাইয়েরা এভাবেই হেফাজত করেছে!
একেই আমরা হেফাজত বলি... স্যালুট টু বিডি পুলিশ!

কিন্তু আপনারা এটাও দেখেছেন ঘৃণ্যতম জামাত-শিবিরের পশুর অধম বেজন্মা নরপশুরা কিভাবে হাত জোর করে কাকুতি মিনতি করার পরও মাথা ইঁট দিয়ে থেঁতলে দিয়েছে (যাকে ঝর্ণা বেগম বাঁচিয়েছেন), গায়ে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে পুরিয়ে মেরেছে, চোখে খুন্তি চোখে ঢুকিয়ে এফোঁড়-ওফোঁড় করে মেরেছে - আরো অসংখ্য নিদর্শন আছে গত একমাসেই। ফাকিস্তানি খানসেনা হানাদারদের সাথে কাদের মিল পান, আর আমাদের চিরকালের শান্তিপ্রিয় নিরীহ বাঙালীদের সাথে কাদের মিল পান? নাকি তাও চোখে আঙুল দিয়ে বুঝিয়ে দিতে হবে?

শুধু প্রশ্ন জনান্তিকেই করা যায়....... আর কতদিন আপনারা সুশীল সেজে থাকবেন নির্লজ্জ্ব বেহায়ার মতো???
চট্টগ্রামে সুবর্ণ এক্সপ্রেসে আগুন 
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম | তারিখ: ০৭-০৫-২০১৩
চট্টগ্রামে সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনে আজ মঙ্গলবার সকালে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। রেলস্টেশনের ৫ নম্বর প্ল্যাটফর্মে দাঁড়ানো অবস্থায় সকাল সাতটার কিছু সময় আগে ঢাকাগামী এ ট্রেনটির একাধিক বগিতে আগুন দেওয়া হয়েছে।
সুবর্ণ এক্সপ্রেসের চট্টগ্রাম থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করার নির্ধারিত সময় সকাল সাতটা। তবে আগুন দেওয়ার কারণে আজ ট্রেনটি সকাল পৌনে নয়টার দিকে ঢাকার উদ্দেশে চট্টগ্রাম স্টেশন ছেড়ে যায়।
বাংলাদেশ রেলওয়ের বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা রোকনুজ্জামান প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, আগুনে কমবেশি পাঁচটি বগি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পরে দুটি বগি সংযোজন করে ট্রেনটি সকাল পৌনে নয়টার দিকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে গেছে।
রোকনুজ্জামান আরও জানান, এ ঘটনায় রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ তাঁকে প্রধান করে চার সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে।
এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন সাধারণ যাত্রীরা। তাঁরা ধর্মের নামে এমন কর্মকাণ্ড যেসব রাজনৈতিক দল চালায়, তাদের প্রতিহত করার দাবি জানান। একজন ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, ‘এভাবে গাড়িতে আগুন দিয়ে তারা কোন ইসলাম কায়েম করতে চায়?’

সোমবার, ৬ মে, ২০১৩


হেফাজতের তাণ্ডবে-

0 রবিবার রাজধানীতে তাণ্ডব চালিয়ে হেফাজতীরা প্রাণ কেড়ে নিল ১৩ জনের
0 আহত করা হয় ২শ’ ব্যক্তিকে
0 ফুটপাথের দোকানে আগুন দেয়ায় দেড় হাজার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী নিঃস্ব
0 ১৪০টি সোনার দোকান ক্ষতিগ্রস্ত, ক্ষতি ৫শ’ কোটি টাকা
0 ইসলামী বইয়ের ৮২টি দোকান পুড়ে ছাই
0 সিটি কর্পোরেশনের ক্ষতি ৫ কোটি
0 হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশনের ক্ষতি ২০ কোটি
0 ব্যাংক, বীমা, দোকানসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ভাংচুরে আর্থিক ক্ষতি প্রায় হাজার কোটি টাকা।

Kuran fire


amat and Hefajot islam set fire 1000 Kuran sharif and religion books in bangladesh .


plz share this with others people in the world .

রবিবার, ৫ মে, ২০১৩

Jamat islam , and hefajote islam fire on kuran sharif in bangladesh .
kuran in fire

নাউজুবিল্লাহই মিন জালিক

জামাত , শিবির এবং হেফাজতে ইসলাম এই বার কোরআন শরীফ পোড়ালো !!!!!!

এরাই কি শেষ জামানার ইসলামের শত্রু?

এই দেশে এটাও দেখতে হলও, তাও কোন নাস্তিক না, অন্য কোন ধর্মের মানুষ না, এই কাজ করল হেফাজতে জামাত শিবির নামক মুনাফিকের বাচ্চারা, এখন বলবে এটা তারা করে নাই অথচ সবাই দেখেছে , ভিডিও আছে কারা করেছে,

এরপরেও যারা হেফজতে জামাত শিবিরকে সমর্থন করে , তারাই ইসলামের শত্রু, তাদের চিনে রাখুন, আপনার বন্ধুলিস্টে থাকলেও

আজ পৃথিবী জুরে কোরআন পোড়ানোর জন্য এদের কে বিচারের আওতার আনবেনা , কোন দেশে প্রতিবাদ করবে না
শেয়ার করে জানিয়ে দিন বিশ্ববাসি কে ।

সোমবার, ২৯ এপ্রিল, ২০১৩

এই মাত্র শাহানার মৃত দেহ উদ্ধার করা হলো সাভারে আটকে পড়া পাচ দিন পরেও যে বেচে ছিল । হঠাত করে আগুন লাগায় শাহানা কে আর বাচাতে না পেরে হাউ মাউ কান্নায় ভেঙে পড়েন সব উদ্ধার কারী দল। , আপডেট পেতে....

শনিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০১৩


ধ্বংস স্তূপের বাহিরে অনেক মানুষ ... হঠাৎ বের হয়ে আসল একটা লাশ ... একজন বোনের লাশ ... হাতের মধ্যে সাদা কাগজে ২ লাইন লেখাঃ

"আম্মা-আব্বা আমারে মাফ কইরা দিউ তোমাগোরে আর ঔষুধ কিনে দিতে পারবনা। ভাই তুই আম্মা আব্বার দিকে খেয়াল রাখিছ"

হতভাগা মা চিঠি আর মেয়ের ছবি নিয়ে একটু কাঁদছে আর বেহুঁশ পড়ছে ... এরকম দৃশ্য দেখার পরে আর কোন মানুষ হয়ত চোখের পানি টুকু আটকিয়ে রাখতে পারবেনা !!

"ভাই আমার মাকে বইলেন,আমাকে মাফ করে দিতে,আমার বাড়ি পিরোজপুর ,হুলার হাট। ভাই আমি মারা গেলে লাশ টা বাড়িতে পাঠাইয়েন !!"

"ভাই দরকার হলে আমার পা কেটে বের করেন,তবুও আমাকে বাচান,আমি আর এই যন্ত্রনা সইতে পারিনা !!"

"ভাই আমাকে একটা হাতুড়ে দেন,আমি নিজেকে বের করতে পারব… !!"

"শ্বাস নিতে পারছিনা,লাশের গন্ধে মারা যাবো,ভাই একটু অক্সিজেন আনতে পারবেন !!"

"ভাই আমাকে এখান থেকে বের করেন,আমার একটা ২ বছরের ছেলে আছে,ওর জন্য আমাকে বাচান,ওরে দুধ খাওয়াতে হবে !!"

চাপা পড়া মানুষের এই আকুতিগুলা চোখকে ঝাপসা করে দেয় !!

...... ...... ......

মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী,

আর রসিকতা করবো না ... একটা বার চোখ দুইটা বন্ধ করেন ... কল্পনা করেন, আপনি চাপা পড়া একজন কর্মীর বাবা ... একটা বার একটু কল্পনা করেন, আপনার ভাই চাপা পড়ে কাঁদছে !!

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধীদলীয় নেত্রী,

একটাবার একটু ভাবুন, আপনার ছেলেটার বুকের উপর হাজার কেজি ওজনের একটা পাথর ... সে নিঃশ্বাস নিতে পারছে না !!

'রাজনৈতিক নেতা' হয়ে তো অনেক দিন রইলেন ... এবার একটু 'মানুষ' হয়েই দেখুন !!!
ধ্বংস স্তূপের বাহিরে অনেক মানুষ ... হঠাৎ বের হয়ে আসল একটা লাশ ... একজন বোনের লাশ ... হাতের মধ্যে সাদা কাগজে ২ লাইন লেখাঃ

"আম্মা-আব্বা আমারে মাফ কইরা দিউ তোমাগোরে আর ঔষুধ কিনে দিতে পারবনা। ভাই তুই আম্মা আব্বার দিকে খেয়াল রাখিছ"

হতভাগা মা চিঠি আর মেয়ের ছবি নিয়ে একটু কাঁদছে আর বেহুঁশ পড়ছে ... এরকম দৃশ্য দেখার পরে আর কোন মানুষ হয়ত চোখের পানি টুকু আটকিয়ে রাখতে পারবেনা !!

"ভাই আমার মাকে বইলেন,আমাকে মাফ করে দিতে,আমার বাড়ি পিরোজপুর ,হুলার হাট। ভাই আমি মারা গেলে লাশ টা বাড়িতে পাঠাইয়েন !!"

"ভাই দরকার হলে আমার পা কেটে বের করেন,তবুও আমাকে বাচান,আমি আর এই যন্ত্রনা সইতে পারিনা !!"

"ভাই আমাকে একটা হাতুড়ে দেন,আমি নিজেকে বের করতে পারব… !!"

"শ্বাস নিতে পারছিনা,লাশের গন্ধে মারা যাবো,ভাই একটু অক্সিজেন আনতে পারবেন !!"

"ভাই আমাকে এখান থেকে বের করেন,আমার একটা ২ বছরের ছেলে আছে,ওর জন্য আমাকে বাচান,ওরে দুধ খাওয়াতে হবে !!"

চাপা পড়া মানুষের এই আকুতিগুলা চোখকে ঝাপসা করে দেয় !!

...... ...... ......

মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী,

আর রসিকতা করবো না ... একটা বার চোখ দুইটা বন্ধ করেন ... কল্পনা করেন, আপনি চাপা পড়া একজন কর্মীর বাবা ... একটা বার একটু কল্পনা করেন, আপনার ভাই চাপা পড়ে কাঁদছে !!

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধীদলীয় নেত্রী,

একটাবার একটু ভাবুন, আপনার ছেলেটার বুকের উপর হাজার কেজি ওজনের একটা পাথর ... সে নিঃশ্বাস নিতে পারছে না !!

'রাজনৈতিক নেতা' হয়ে তো অনেক দিন রইলেন ... এবার একটু 'মানুষ' হয়েই দেখুন !!!