এই ব্লগটি সন্ধান করুন
বুধবার, ২৯ মে, ২০১৩
শনিবার, ১১ মে, ২০১৩
জোকস
পড়ে হাসতে হাসতে ....
এক লোক একটা রোবট
কিনল।রোবটটার কাজ
ঐ
পরিবারে যে মিথ্যা বল
মারা!
বাড়ির ছেলে যখন
অনেক
রাতে বাড়ি ফিরল তখন
তার বাবার প্রশ্ন
"এতরাত কোথায়
ছিলি?"
-প্রাইভেট
পড়ে আসলাম।
এসময়
রোবটটি এসে তাকে ঠা
করে একটা থাপ্পড়
দিল...
এবার
সে বলল :"বন্ধুদের
সাথে আড্ডা দিলাম"
এবারো রোবটটি তাকে
করে চড় লাগিয়ে দিল!
এবার
সে বলল :"সিনেমা দেখত
আবারো সে রোবটের
চড় খেলো।
এবার সে সত্য
বলল :"আমি পর্ন
মুভি দেখতেগিয়েছিলাম"
-
-
-
এটা শুনে বাবা বলল :"ক
তোর সমান
থাকতে আমি কখনোই
পর্ন মুভি দেখিনাই।"
এবার
রোবটটি বাবাকে ঠাটি
বসিয়ে দিলো।
এবার ছেলেটির মা তার
বাবাকে বলল :
"আরে বাদ দাও তো!
তোমারই তো ছেলে।"
এবার
রোবটটি ছেলেটির
মা কেও ঠাস করে চড়
বসিয়ে দিল!
পড়ে হাসতে হাসতে ....
এক লোক একটা রোবট
কিনল।রোবটটার কাজ
ঐ
পরিবারে যে মিথ্যা বল
মারা!
বাড়ির ছেলে যখন
অনেক
রাতে বাড়ি ফিরল তখন
তার বাবার প্রশ্ন
"এতরাত কোথায়
ছিলি?"
-প্রাইভেট
পড়ে আসলাম।
এসময়
রোবটটি এসে তাকে ঠা
করে একটা থাপ্পড়
দিল...
এবার
সে বলল :"বন্ধুদের
সাথে আড্ডা দিলাম"
এবারো রোবটটি তাকে
করে চড় লাগিয়ে দিল!
এবার
সে বলল :"সিনেমা দেখত
আবারো সে রোবটের
চড় খেলো।
এবার সে সত্য
বলল :"আমি পর্ন
মুভি দেখতেগিয়েছিলাম"
-
-
-
এটা শুনে বাবা বলল :"ক
তোর সমান
থাকতে আমি কখনোই
পর্ন মুভি দেখিনাই।"
এবার
রোবটটি বাবাকে ঠাটি
বসিয়ে দিলো।
এবার ছেলেটির মা তার
বাবাকে বলল :
"আরে বাদ দাও তো!
তোমারই তো ছেলে।"
এবার
রোবটটি ছেলেটির
মা কেও ঠাস করে চড়
বসিয়ে দিল!
যারা যারা বুঝতে পেরে
লাইক দিন
লাইক দিন
ভালোই তো ছিলাম
কেন কিছু পুরনো কষ্ট কে
মনে করিয়ে দিলে ?
ভুলে গেছি বলব না তবুও নিজের
পৃথিবী নিয়ে ভালোই তো আছি ,
কেন আবার দূর থেকে সাড়া দিচ্ছ ,
তবে কি আবার নতুন করে
মনটা কে ভাঙ্গতে চাও ?
আবার একটা নতুন কষ্ট দিতে চাও ?
তোমার দেয়া পুরনো
কষ্ট টাই এখনও আমাকে কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে
আবার নতুন করে কষ্ট দিলে
আমি রাখাব কোথায় বল ?
তাই তুমি ফিরে এসো না তোমাকে আর নতুন
করে বিশ্বাস করতে পারব না আমি ।
পারব না মন থেকে বলতে ভালোবাসি
তোমায় ।
এই ভালোবাসি নামক এক কাব্য তো
সেই কবেই আমাকে চূর্ণ বিচূর্ণ করে দিয়েছে
যা তোমারই রচিত ,
আবেগি কান্না আর মিথ্যা ভালোবাসার
অভিনয়ের কাছে নিজের স্বপ্ন গুলো তো সেই
কবে বিক্রি করে দিয়েছি আমি
তাই আর নতুন কোন স্বপ্নে নিজেকে ভাসাবো না
নতুন করে বলবো না ভালোবাসি তোমায়

শুক্রবার, ১০ মে, ২০১৩
ধসে পড়ার ১৭ দিন পর রানা প্লাজার ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার রেশমা।
ধসে পড়ার ১৭ দিন পর রানা প্লাজার ধ্বংসস্তূপ থেকে রেশমা নামের নারী শ্রমিককে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। তাকে নেওয়া হয়েছে সাভার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে।
শুক্রবার ৪টার ২৫ মিনিটে তাকে উদ্ধার করা হয়। এর আগে সোয়া ৩টার দিকে ভবনটির বেসমেন্টে জীবিত সন্ধান পাওয়া যায়।
রেশমা বর্তমানে মোটামুটি সুস্থ আছেন। তাকে উদ্ধারের আগেই পর্যাপ্ত পানি ও খাবার দেওয়া হয়েছিল।
উদ্ধারের পর সেনাবাহিনীর একটি অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে সাভার সিএমএইচ এ নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে বর্তমানে রেশমা তার মায়ের সান্নিধ্যে রয়েছেন।
শুক্রবার ৪টার ২৫ মিনিটে তাকে উদ্ধার করা হয়। এর আগে সোয়া ৩টার দিকে ভবনটির বেসমেন্টে জীবিত সন্ধান পাওয়া যায়।
রেশমা বর্তমানে মোটামুটি সুস্থ আছেন। তাকে উদ্ধারের আগেই পর্যাপ্ত পানি ও খাবার দেওয়া হয়েছিল।
উদ্ধারের পর সেনাবাহিনীর একটি অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে সাভার সিএমএইচ এ নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে বর্তমানে রেশমা তার মায়ের সান্নিধ্যে রয়েছেন।
সাভারে ৪০৮ ঘন্টা পরেও বেচে আছে রেশমা ।
আল্লাহ্ তুমি সর্বশক্তিমান । আল্লাহ তুমি রেশমা কে বাচিয়ে রাখ । ৪০৮ ঘন্টা পরেও সাভারের দুর্ঘটানয় জীবিত আছেন রেশমা নামে একজন মেয়ে। আমরা তার দির্ঘায়ু কামনা করি।
সবাই কে শেয়ার করুনআল্লাহ্ তুমি সর্বশক্তিমান । আল্লাহ তুমি রেশমা কে বাচিয়ে রাখ । ৪০৮ ঘন্টা পরেও সাভারের দুর্ঘটানয় জীবিত আছেন রেশমা নামে একজন মেয়ে। আমরা তার দির্ঘায়ু কামনা করি।
সবাই কে শেয়ার করুন
বুধবার, ৮ মে, ২০১৩
বাবুনগরী কাঁদছেন, দুষছেন জামায়াতকে
(প্রথম আলো)
.............................. .................
বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮-দলীয় জোটের শরিকেরা হেফাজতের রোববারের সমাবেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল বলে জিজ্ঞাসাবাদে গোয়েন্দা পুলিশকে (ডিবি) জানিয়েছেন হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব জুনায়েদ বাবুনগরী। জিজ্ঞাসাবাদে পল্টন-বায়তুল মোকাররম এলাকায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের জন্য তিনি দায়ী করেছেন জামায়াত-শিবিরকে।
আজ বুধবার ঢাকা মহানগর ডিবির যুগ্ম কমিশনার মনিরুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। ঢাকা মহানগর পুলিশের মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
ঢাকা অবরোধ কর্মসূচির নামে গত রোববার মতিঝিল ও পল্টন এলাকায় হেফাজতের নেতা-কর্মীরা ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালান। পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ ও মতিঝিল থেকে তাঁদের হটাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানে নিহত হন ২২ জন। এসব ঘটনায় দায়ের হওয়া ১৬টি মামলার নয়টির প্রধান আসামি হাটহাজারী মাদ্রাসার শিক্ষক বাবুনগরী। তাঁকে আরও দুটি মামলায় দুই নম্বর আসামি করা হয়েছে।
জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়ে জানতে চাইলে পুলিশ কর্মকর্তা মনিরুল বলেন, জিজ্ঞাসাবাদের সময় বাবুনগরী প্রচুর কাঁদছেন। তিনি বলেছেন, সমাবেশের কোনো নিয়ন্ত্রণই তাঁদের হাতে ছিল না। নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিলেন হেফাজতের অন্তর্গত ১৮-দলীয় জোটের শরিক দলগুলোর নেতারা। তিনি বলেছেন, যা কিছুই করা হয়েছে, তা বিএনপি- জামায়াতের চাপে পড়ে করা হয়েছিল।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮-দলীয় জোটের অন্তর্গত অন্তত চারটি দল হেফাজতে ইসলামের সদস্য। এগুলো হলো ইসলামী ঐক্যজোট, নেজামে ইসলামী পার্টি, খেলাফত মজলিস ও জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম। ১৮-দলীয় জোটের পক্ষে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াও হেফাজতের ঢাকা অবরোধ কর্মসূচিকে আনুষ্ঠানিকভাবে সমর্থন জানান। একই সঙ্গে তিনি ঢাকাবাসীকে অনুরোধ করেন হেফাজতকে সাহায্য করার জন্য।
মনিরুল বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে বাবুনগরী দাবি করেছেন, পল্টন ও বায়তুল মোকাররম এলাকায় যাঁরা দিনভর পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়েছেন, তাঁরা হেফাজতের কর্মী নন। এর জন্য তিনি জামায়াত-শিবিরকে দায়ী করেছেন।
গোয়েন্দারা জানিয়েছেন, জিজ্ঞাসাবাদে বাবুনগরী আরও বলেছেন, তাঁদের মতিঝিলে অবস্থানের কোনো পরিকল্পনা ছিল না। তবে নিয়ন্ত্রণ ১৮-দলীয় জোটের সমর্থকদের হাতে চলে যাওয়ায় তাঁদের কিছু করার ছিল না। হেফাজতের আমির শাহ আহমদ শফীকেও ভুল বোঝানো হয়। তাঁরা এর আগে ৬ এপ্রিলের মতো সমাবেশ শেষ করে চলে যেতে চেয়েছিলেন।
হেফাজত ক্ষমতায় এলে বাবুনগরী প্রধানমন্ত্রী হবেন, এমন গুজবের বিষয়ে জানতে চাইলে বাবুনগরী গোয়েন্দাদের বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী তো দূরের কথা, আমি কোনো দিন মন্ত্রী হওয়ার স্বপ্নই দেখিনি।’
বাবুনগরীর কাছে হেফাজতের পরিকল্পনা, অর্থের জোগানদাতাসহ বিভিন্ন তথ্য জানতে চাওয়া হচ্ছে। তবে তিনি কাঁদছেন প্রচুর।
মঙ্গলবার, ৭ মে, ২০১৩
বিএনপি জামাতের সব সরযন্ত্র ফাস করে দিল হেফাজতের বাবুনগিরি। একটু সময় নিয়ে পড়ে দেখুন
শেয়ার করুন সবাই কে জানান। ধন্যবাদ
http://cnews24.com/?p=7235&fb_action_ids=10151917244214937%2C10151917119549937&fb_action_types=og.likes&fb_source=other_multiline&action_object_map=%7B%2210151917244214937%22%3A291688837631958%2C%2210151917119549937%22%3A452076118213558%7D&action_type_map=%7B%2210151917244214937%22%3A%22og.likes%22%2C%2210151917119549937%22%3A%22og.likes%22%7D&action_ref_map=%5B%5D
শেয়ার করুন সবাই কে জানান। ধন্যবাদ
http://cnews24.com/?p=7235&fb_action_ids=10151917244214937%2C10151917119549937&fb_action_types=og.likes&fb_source=other_multiline&action_object_map=%7B%2210151917244214937%22%3A291688837631958%2C%2210151917119549937%22%3A452076118213558%7D&action_type_map=%7B%2210151917244214937%22%3A%22og.likes%22%2C%2210151917119549937%22%3A%22og.likes%22%7D&action_ref_map=%5B%5D
why the world silent now ? when Christian fire Quran then the word muslim being crazy but Jamat islam , Hefajot fire Quran no body protest , why ?
Quran fire in bangladesh Jamat islam and Hefajot islam
Quran fire in bangladesh Jamat islam and Hefajot islam
ডেইলি ইত্তেফাকের এক সাংবাদিক এই ছবিটি তুলেছেন। ছবিটি শেয়ার করার পরে তার কাছ থেকে জানা গেছে এই মাদ্রাসায় পড়ুয়া ছেলেটি ভয় পেয়ে পুলিশ ভাইটার পিছনে এভাবে আঁকড়ে ধরে ছিলো। সাংবাদিক অবাক হয়ে দেখেছেন যে পুলিশ হুই হুই দৌড়া দৌড়া বলে তাড়িয়ে দিচ্ছিলো, কিন্তু প্রায় মিনিট খানেক সময় এই ১৪/১৫ বছরের ছেলেটিকে তার পিছনের আশ্রয় থেকে তাড়িয়ে বা সরিয়ে দেয়নি। এটাই তো মানবতা,
এই ছবিটি দেখলে কার না মায়া জন্মাবে?
এখনো আমাদের মাঝে মানবতা আছে বলেই আল্লাহ আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন।এই ছবিটি দেখে কি বুঝা যায় যে হেফাজতের এই ছোট্ট কর্মীটির চেহারায় কত বড় আতঙ্কের ছাপ ? হ্যা,সত্যিই তাই।আর এখানেই সে আমাদের পুলিশ ভাইটিকে অবলম্বন হিসেবে পেয়েছে।আর আমাদের পুলিশ ভাইয়েরা এভাবেই হেফাজত করেছে!
একেই আমরা হেফাজত বলি... স্যালুট টু বিডি পুলিশ!
কিন্তু আপনারা এটাও দেখেছেন ঘৃণ্যতম জামাত-শিবিরের পশুর অধম বেজন্মা নরপশুরা কিভাবে হাত জোর করে কাকুতি মিনতি করার পরও মাথা ইঁট দিয়ে থেঁতলে দিয়েছে (যাকে ঝর্ণা বেগম বাঁচিয়েছেন), গায়ে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে পুরিয়ে মেরেছে, চোখে খুন্তি চোখে ঢুকিয়ে এফোঁড়-ওফোঁড় করে মেরেছে - আরো অসংখ্য নিদর্শন আছে গত একমাসেই। ফাকিস্তানি খানসেনা হানাদারদের সাথে কাদের মিল পান, আর আমাদের চিরকালের শান্তিপ্রিয় নিরীহ বাঙালীদের সাথে কাদের মিল পান? নাকি তাও চোখে আঙুল দিয়ে বুঝিয়ে দিতে হবে?
শুধু প্রশ্ন জনান্তিকেই করা যায়....... আর কতদিন আপনারা সুশীল সেজে থাকবেন নির্লজ্জ্ব বেহায়ার মতো???
এই ছবিটি দেখলে কার না মায়া জন্মাবে?
এখনো আমাদের মাঝে মানবতা আছে বলেই আল্লাহ আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন।এই ছবিটি দেখে কি বুঝা যায় যে হেফাজতের এই ছোট্ট কর্মীটির চেহারায় কত বড় আতঙ্কের ছাপ ? হ্যা,সত্যিই তাই।আর এখানেই সে আমাদের পুলিশ ভাইটিকে অবলম্বন হিসেবে পেয়েছে।আর আমাদের পুলিশ ভাইয়েরা এভাবেই হেফাজত করেছে!
একেই আমরা হেফাজত বলি... স্যালুট টু বিডি পুলিশ!
কিন্তু আপনারা এটাও দেখেছেন ঘৃণ্যতম জামাত-শিবিরের পশুর অধম বেজন্মা নরপশুরা কিভাবে হাত জোর করে কাকুতি মিনতি করার পরও মাথা ইঁট দিয়ে থেঁতলে দিয়েছে (যাকে ঝর্ণা বেগম বাঁচিয়েছেন), গায়ে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে পুরিয়ে মেরেছে, চোখে খুন্তি চোখে ঢুকিয়ে এফোঁড়-ওফোঁড় করে মেরেছে - আরো অসংখ্য নিদর্শন আছে গত একমাসেই। ফাকিস্তানি খানসেনা হানাদারদের সাথে কাদের মিল পান, আর আমাদের চিরকালের শান্তিপ্রিয় নিরীহ বাঙালীদের সাথে কাদের মিল পান? নাকি তাও চোখে আঙুল দিয়ে বুঝিয়ে দিতে হবে?
শুধু প্রশ্ন জনান্তিকেই করা যায়....... আর কতদিন আপনারা সুশীল সেজে থাকবেন নির্লজ্জ্ব বেহায়ার মতো???
চট্টগ্রামে সুবর্ণ এক্সপ্রেসে আগুন
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম | তারিখ: ০৭-০৫-২০১৩
চট্টগ্রামে সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনে আজ মঙ্গলবার সকালে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। রেলস্টেশনের ৫ নম্বর প্ল্যাটফর্মে দাঁড়ানো অবস্থায় সকাল সাতটার কিছু সময় আগে ঢাকাগামী এ ট্রেনটির একাধিক বগিতে আগুন দেওয়া হয়েছে।
সুবর্ণ এক্সপ্রেসের চট্টগ্রাম থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করার নির্ধারিত সময় সকাল সাতটা। তবে আগুন দেওয়ার কারণে আজ ট্রেনটি সকাল পৌনে নয়টার দিকে ঢাকার উদ্দেশে চট্টগ্রাম স্টেশন ছেড়ে যায়।
বাংলাদেশ রেলওয়ের বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা রোকনুজ্জামান প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, আগুনে কমবেশি পাঁচটি বগি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পরে দুটি বগি সংযোজন করে ট্রেনটি সকাল পৌনে নয়টার দিকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে গেছে।
রোকনুজ্জামান আরও জানান, এ ঘটনায় রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ তাঁকে প্রধান করে চার সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে।
এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন সাধারণ যাত্রীরা। তাঁরা ধর্মের নামে এমন কর্মকাণ্ড যেসব রাজনৈতিক দল চালায়, তাদের প্রতিহত করার দাবি জানান। একজন ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, ‘এভাবে গাড়িতে আগুন দিয়ে তারা কোন ইসলাম কায়েম করতে চায়?’
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম | তারিখ: ০৭-০৫-২০১৩
চট্টগ্রামে সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনে আজ মঙ্গলবার সকালে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। রেলস্টেশনের ৫ নম্বর প্ল্যাটফর্মে দাঁড়ানো অবস্থায় সকাল সাতটার কিছু সময় আগে ঢাকাগামী এ ট্রেনটির একাধিক বগিতে আগুন দেওয়া হয়েছে।
সুবর্ণ এক্সপ্রেসের চট্টগ্রাম থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করার নির্ধারিত সময় সকাল সাতটা। তবে আগুন দেওয়ার কারণে আজ ট্রেনটি সকাল পৌনে নয়টার দিকে ঢাকার উদ্দেশে চট্টগ্রাম স্টেশন ছেড়ে যায়।
বাংলাদেশ রেলওয়ের বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা রোকনুজ্জামান প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, আগুনে কমবেশি পাঁচটি বগি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পরে দুটি বগি সংযোজন করে ট্রেনটি সকাল পৌনে নয়টার দিকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে গেছে।
রোকনুজ্জামান আরও জানান, এ ঘটনায় রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ তাঁকে প্রধান করে চার সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে।
এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন সাধারণ যাত্রীরা। তাঁরা ধর্মের নামে এমন কর্মকাণ্ড যেসব রাজনৈতিক দল চালায়, তাদের প্রতিহত করার দাবি জানান। একজন ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, ‘এভাবে গাড়িতে আগুন দিয়ে তারা কোন ইসলাম কায়েম করতে চায়?’
সোমবার, ৬ মে, ২০১৩
হেফাজতের তাণ্ডবে-
0 রবিবার রাজধানীতে তাণ্ডব চালিয়ে হেফাজতীরা প্রাণ কেড়ে নিল ১৩ জনের
0 আহত করা হয় ২শ’ ব্যক্তিকে
0 ফুটপাথের দোকানে আগুন দেয়ায় দেড় হাজার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী নিঃস্ব
0 ১৪০টি সোনার দোকান ক্ষতিগ্রস্ত, ক্ষতি ৫শ’ কোটি টাকা
0 ইসলামী বইয়ের ৮২টি দোকান পুড়ে ছাই
0 সিটি কর্পোরেশনের ক্ষতি ৫ কোটি
0 হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশনের ক্ষতি ২০ কোটি
0 ব্যাংক, বীমা, দোকানসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ভাংচুরে আর্থিক ক্ষতি প্রায় হাজার কোটি টাকা।




রবিবার, ৫ মে, ২০১৩
নাউজুবিল্লাহই মিন জালিক
জামাত , শিবির এবং হেফাজতে ইসলাম এই বার কোরআন শরীফ পোড়ালো !!!!!!
এরাই কি শেষ জামানার ইসলামের শত্রু?
এই দেশে এটাও দেখতে হলও, তাও কোন নাস্তিক না, অন্য কোন ধর্মের মানুষ না, এই কাজ করল হেফাজতে জামাত শিবির নামক মুনাফিকের বাচ্চারা, এখন বলবে এটা তারা করে নাই অথচ সবাই দেখেছে , ভিডিও আছে কারা করেছে,
এরপরেও যারা হেফজতে জামাত শিবিরকে সমর্থন করে , তারাই ইসলামের শত্রু, তাদের চিনে রাখুন, আপনার বন্ধুলিস্টে থাকলেও
আজ পৃথিবী জুরে কোরআন পোড়ানোর জন্য এদের কে বিচারের আওতার আনবেনা , কোন দেশে প্রতিবাদ করবে না
শেয়ার করে জানিয়ে দিন বিশ্ববাসি কে ।
জামাত , শিবির এবং হেফাজতে ইসলাম এই বার কোরআন শরীফ পোড়ালো !!!!!!
এরাই কি শেষ জামানার ইসলামের শত্রু?
এই দেশে এটাও দেখতে হলও, তাও কোন নাস্তিক না, অন্য কোন ধর্মের মানুষ না, এই কাজ করল হেফাজতে জামাত শিবির নামক মুনাফিকের বাচ্চারা, এখন বলবে এটা তারা করে নাই অথচ সবাই দেখেছে , ভিডিও আছে কারা করেছে,
এরপরেও যারা হেফজতে জামাত শিবিরকে সমর্থন করে , তারাই ইসলামের শত্রু, তাদের চিনে রাখুন, আপনার বন্ধুলিস্টে থাকলেও
আজ পৃথিবী জুরে কোরআন পোড়ানোর জন্য এদের কে বিচারের আওতার আনবেনা , কোন দেশে প্রতিবাদ করবে না
শেয়ার করে জানিয়ে দিন বিশ্ববাসি কে ।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)