এ পৃথিবীতে কত বিচিত্র রকমের যে গাছ রয়েছে তা বলে শেষ করা যাবে না। তবে গাছের মধ্যে মানুষের মুখ, এমন
কথা শুনলে রীতিমতো চোখ কপালে ওঠারই কথা। সত্যিই তাই।
বিস্ময়কর এমন ঘটনাটি ঘটেছে মালয়েশিয়ার পেনাং রাজ্যের এ...
কথা শুনলে রীতিমতো চোখ কপালে ওঠারই কথা। সত্যিই তাই।
বিস্ময়কর এমন ঘটনাটি ঘটেছে মালয়েশিয়ার পেনাং রাজ্যের এ...
কটি গ্রামে। সেখানে এমন একটি সুপারি গাছের সন্ধান পাওয়া গেছে, যার কাণ্ডের মধ্যে একটি কন্দে অর্থাৎ স্টম্ফীত অংশে মানুষের মুখের আকৃতির ছবি রয়েছে। গাছের মধ্যে মানুষের মুখ! কথাটি শুনে ওই অঞ্চলের মানুষ এটিকে অলৌকিক ব্যাপার ভেবে সবাই দলবেঁধে ছুটে যাচ্ছেন গাছটি দেখার জন্য।
সুপারি গাছের কন্দটি অবিকল মানুষের মুখের মতো।
এতে দুটি চোখ, মানুষের নাকের আকৃতির লম্বা নাক ও ভ্রু এবং দুটি ঠোঁট রয়েছে। শুনে আরও বিস্মিত হতে হয় যে, গ্রামবাসী গাছটিতে মানুষের মুখাকৃতির এই অংশে ভ্রু নাড়াচাড়াও করতে দেখেছেন। সত্যিই শরীর কেঁপে ওঠার মতো ব্যাপার যেন এটি!
শুধু তাই নয়, সেই ভ্রু ও নাক প্রতিদিনই আবার একটু একটু করে পরিপুষ্টও হচ্ছে। অনেকেই এই গাছটিকে 'ভূতের গাছ' হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। এলাকাবাসীর একজন বলেছেন, গাছটির কাণ্ডের দিকে প্রথমে যে কন্দটি দেখা যায়, সেটিতেই পরে আস্তে আস্তে মানুষের মুখের আকৃতি ফুটে উঠেছে! গ্রামের আরেক গৃহবধু বলেছেন যে, 'গাছটির কন্দে প্রথমবার মানুষের মুখের আকৃতি দেখেই আমি খুবই ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। এটা দেখতে অবিকল মানুষের মুখের মতো।' এই বিস্ময়কর সুপারি গাছটির মালিকের নাম হলো মিয়া মজিদ। বর্তমানে এই গাছের বয়স বারো বছরেরও বেশি।
গাছের মালিক বলেন, এই ঘটনার অনেক আগে আরেকবার এই গাছটিতে চোখের আকৃতির কন্দ উঠেছিল। এলাকার হাজার হাজার মানুষ এখনও হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন এক নজরে শরীর কাঁপানো এই 'ভূত গাছ' দেখার জন্য।
আরো দেখুনসুপারি গাছের কন্দটি অবিকল মানুষের মুখের মতো।
এতে দুটি চোখ, মানুষের নাকের আকৃতির লম্বা নাক ও ভ্রু এবং দুটি ঠোঁট রয়েছে। শুনে আরও বিস্মিত হতে হয় যে, গ্রামবাসী গাছটিতে মানুষের মুখাকৃতির এই অংশে ভ্রু নাড়াচাড়াও করতে দেখেছেন। সত্যিই শরীর কেঁপে ওঠার মতো ব্যাপার যেন এটি!
শুধু তাই নয়, সেই ভ্রু ও নাক প্রতিদিনই আবার একটু একটু করে পরিপুষ্টও হচ্ছে। অনেকেই এই গাছটিকে 'ভূতের গাছ' হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। এলাকাবাসীর একজন বলেছেন, গাছটির কাণ্ডের দিকে প্রথমে যে কন্দটি দেখা যায়, সেটিতেই পরে আস্তে আস্তে মানুষের মুখের আকৃতি ফুটে উঠেছে! গ্রামের আরেক গৃহবধু বলেছেন যে, 'গাছটির কন্দে প্রথমবার মানুষের মুখের আকৃতি দেখেই আমি খুবই ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। এটা দেখতে অবিকল মানুষের মুখের মতো।' এই বিস্ময়কর সুপারি গাছটির মালিকের নাম হলো মিয়া মজিদ। বর্তমানে এই গাছের বয়স বারো বছরেরও বেশি।
গাছের মালিক বলেন, এই ঘটনার অনেক আগে আরেকবার এই গাছটিতে চোখের আকৃতির কন্দ উঠেছিল। এলাকার হাজার হাজার মানুষ এখনও হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন এক নজরে শরীর কাঁপানো এই 'ভূত গাছ' দেখার জন্য।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন